০১.ছাত্র–ছাত্রীর অভিভাবক অবশ্যই “দৈনিক পাঠ বিবরণী” (Diary) বইয়ের প্রথম বা দ্বিতীয় পাতায় নিজের পরিচিতি ও নমুনা স্বাক্ষর লিপিবদ্ধ করুন।
০২.প্রতিদিন আপনার সন্তান / পোষ্য, বাসায় ফেরার পর সেদিন সুবিধামত সময়ে শ্রেণিতে কী পড়ানো হয়েছে তা Diaryদেখে নিশ্চিত হউন এবং সার্বিক কার্যক্রম তদারকি করে সন্তানের দৈনিক পাঠ তৈরীতে অবদান রাখুন।
০৩.আপনার সন্তান / পোষ্য ঠিক সময়ে হাজির হয় কি–না এবং ছুটির পর ঠিক সময়ে বাসায় ফেরে কি–না সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখুন।
০৪.নির্ধারিত পরীক্ষাগুলোতে আপনার সন্তান / পোষ্য নিয়মিত অংশগ্রহণ করছে কিনা এবং পরীক্ষাগুলোতে আশানুরূপ ফল করতে পারছে কি–না এ বিষয়ে যতœবান হউন।
০৫. সকল পরীক্ষার উত্তরপত্র অভিভাবকদের দেখানোর জন্য নির্ধারিত তারিখে ছাত্র–ছাত্রীর হাতে তুলে দেওয়া হয়। সুতরাং প্রত্যেক অভিভাবকের দায়িত্ব হল সেসব উত্তর পত্র দেখে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
০৬.ছাত্র–ছাত্রী সম্পর্কে যে কোন বিষয়ে আলোচনার জন্য আমন্ত্রণপত্র/টেলিফোন পেলে নির্ধারিত দিনে ও সময়ে উপস্থিত হয়ে যোগ্য অভিভাবকের দায়িত্ব পালন করুন।
০৭.যে সকল অভিভাবক / অভিভাবিকা তাঁদের সন্তানদের পৌঁছে দেন তাঁরা গেটে তাদের পৌঁছে দিয়ে অনুগ্রহপূর্বক সেখানে অবস্থান না করে চলে যাবেন। কোন অবস্থাতেই শ্রেণি কক্ষে প্রবেশ করবেন না।
০৮. ছুটির পর ১৫ মিনিটের মধ্যে অবশ্যই আপনার সন্তানকে নিয়ে যাবেন। অন্যথায় কোন অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটলে কর্তৃপক্ষ কোন দায়– দায়িত্ব বহনকরবে না।
০৯.কোন কারণে কোন ছাত্র–ছাত্রী একদিনের বেশি অনুপস্থিত থাকলে অভিভাবক নিজে এসে দরখাস্ত দিয়ে ছুটি মঞ্জুর করিয়ে নিবেন।
১০.প্রতিমাসের প্রথম ১০ দিনের মধ্যে মধ্যে আপনার সন্তান/ পোষ্যের বেতন পরিশোধ করুন। জরিমানাসহ বেতন পরিশোধ আমাদের কাম্য নহে। পর পর ২ মাস বেতন পরিশোধে ব্যর্থ হলে ছাত্র–ছাত্রীর নাম কাটা যাবে। সেক্ষেত্রে এক মাসের বেতনের সমপরিমাণ অর্থসহ বকেয়া বেতন পরিশোধ করে পুনঃ ভর্তি হতে হবে। কোন অযুহাতে এই নিয়মের কোন ব্যতিক্রম ঘটানো যাবে না।
১১.প্রত্যেক পরীক্ষার পর Progress Report দেখে স্বাক্ষর করুন।
১২.কোন ছাত্র–ছাত্রী কোন শ্রেণিতে ফেল করে পুনরায় সেই শ্রেণিতে পড়তে চাইলে ফলাফল ঘোষণার ৩ দিনের মধ্যে আবেদনসহ পুনঃভর্তি হতে হবে। পুনঃভর্তি অবশ্যই ছাত্র–ছাত্রীর সন্তোষজনক আচরণের উপর নির্ভরশীল।
১৩.আপনার সন্তান / পোষ্য যাতে প্রতিদিন নির্ধারিত এবং পরিষ্কার–পরিচ্ছন্ন ড্রেস পরে আসে এ বিষয়ে সতর্ক দৃষ্টি রাখুন।
১৪.আপনার সন্তান / পোষ্যকে খারাপ পরিবেশ ও অসৎ সঙ্গ থেকে দূরে রাখতে যথাযথ ভূমিকা রাখুন।
১৫.কোন অভিভাবক / অভিভাবিকা বিশেষ প্রয়োজনে প্রধান শিক্ষকের সাথে দেখা করতে চাইলে নির্ধারিত সময়ে দেখা করবেন।
১৬.অভিভাবক / অভিভাবিকা ও শিক্ষকের সম্মিলিত প্রয়াসের মাধ্যমেই শিক্ষার্থীর পাঠোন্নতি, জীবনের সফলতা ও সুন্দর চরিত্র গঠন সম্ভব।
১৭.“শিক্ষক শিক্ষার্থীর মানস পিতা”- এ কথা বিবেচনায় রেখে আপনার সন্তানের সার্বিক বিকাশের লক্ষ্যে শিক্ষকদেরকে সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদান অব্যাহত রাখুন।
১৮.যথাযথ প্রয়োজন ছাড়া প্রাঙ্গনে অপেক্ষা করা বা অফিসে প্রবেশ করা বা অফিসে অপেক্ষা করা থেকে বিরত থাকুন।
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০০৯ দৈতী একাডেমিক এডমিশন কেয়ার || Privacy Policy কারিগরি সহায়তায়: Amar School by Amar Uddog Limited